
১.মহিষ নিন্মমান খাবার খেয়ে উচ্চমানের পুষ্টি উৎপাদন করতে পারে
২.অন্যান্য প্রাণীর তুলনায় মহিষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং যে কোন আবহাওয়ায় খাপ খাইয়ে নেওয়ার সক্ষমতা বেশি
৩.উন্নত ব্যবস্থাপনায় অতি দ্রুত মহিষের দৈহিক ওজন ও দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি পায়
৪.মহিষের মাংস উৎপাদনের অধিক সক্ষমতা বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত
৫.মহিষের দুধে চর্বির পরিমান (৭.৫ %) গরুর দুধের চেয়ে বেশি
৬.মহিষের মাংসে কোলেস্টেরল (০.৬৫ মি:গ্রাম/গ্রাম) ও টকোফেরলের এর পরিমান অনেক কম
৭.মহিষের দুধে দুষ্প্রাপ্য খনিজ ও ভিটামিন বিদ্যমান যা শিশু ও বয়স্কদের বেশি প্রযোজন
৮.মহিষের দুধে কেজিন, এলবুমিন ও গ্লোবিউলিন বেশি পরিমানে থাকে
৯.বর্তমানে দেশের সর্বত্রই মহিষের মাংস ও দুধের বিশেষ কদর রয়েছে
১০.বেশিরভাগ মহিষই শান্ত প্রকৃতির এবং এদের পালন করা সহজ
১১.দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদনে মহিষের দুধের ব্যপক চাহিদা রয়েছে
১২.মহিষের দুধ সহজে জমাট বাধে এবং উন্নতমানের দই, ঘি ও পনির উৎপানের জন্য খুবই উপযোগী
১৩.মহিষের দুধ অধিক সময় সংরক্ষণ করা যায়
১৪.সারাবিশ্বে উৎপাদিত দুধের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ যোগান দেয় মহিষের দুধ
১৫.মহিষ ব্যবস্থাপনা, খাদ্য খরচ ও বাসস্থান নির্মাণ খরচ অনেক কম ও সাশ্রয়ী
১৬.ধারণা করা হয় যে, অধিক পুষ্টিসম্পন্ন দানাদার নির্ভর খাদ্য ব্যবস্থার চেয়ে মহিষ কম পুষ্টিসম্পন্ন ঘাস নির্ভর খাদ্য ব্যবস্থায় বেশি উৎপাদনশীলতা প্রদর্শন করে