ডেইরি, পোল্ট্রি,মৎস্য ও কৃষিবিষয়ক অনলাইন নিউজ ও ভিডিও পোর্টাল

সর্বশেষ :

    আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানির সংখ্যা কমার আশংকা, পশুর দামও অনেক বাড়তি

    আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানির সংখ্যা কমার আশংকা, পশুর দামও অনেক বাড়তি ।দেশের উৎপাদিত গবাদিপশু দিয়েই কোরবানির চাহিদা পূরণ করা সম্ভব । শুধু তা–ই নয়, কয়েক বছর ধরে কোরবানির পশু উদ্বৃত্ত থাকছে বলে দাবি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের। তবে গত কয়েক বছরে দেশে পশু কোরবানির সংখ্যা কমেছে।

    সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, অর্থনৈতিক সংকটের কারণে মানুষের সক্ষমতা কমেছে। অন্যদিকে বেড়েছে গবাদিপশুর দাম। মূলত এ দুই কারণে দেশে পশু কোরবানি কমেছে।

    প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে পবিত্র ঈদুল আজহায় ১ কোটি ৬ লাখের বেশি পশু কোরবানি হয়। এর চেয়ে ১১ লাখ ৬৪ হাজার পশু কম কোরবানি হয় ২০২০ সালে। এরপরের বছর ২০২১ সালে আরও সাড়ে ৩ লাখ কমে কোরবানি হয় প্রায় ৯১ লাখ পশু। অবশ্য ২০২২ সালে কিছুটা বেড়ে ৯৯ লাখ ৫৫ হাজার পশু কোরবানি হয়েছে। যদিও ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২২ সালের প্রায় ৬ লাখ ৬০ হাজার পশু কম কোরবানি হয়েছে।

    অবশ্য করোনা মহামারির আগে কোরবানির চিত্র ছিল উল্টো। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, ২০১৭, ২০১৮ ও ২০১৯—এই তিন বছরই ধারাবাহিকভাবে পশু কোরবানি বেড়েছিল।

    প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের এক  কর্মকর্তা  জানান, গতবার দেখা গেছে, বড় গরু অবিক্রিত ছিল। বাজারে ছোট গরু পাওয়া যায়নি। এর একটাই মাত্র কারণ মানুষের হাতে টাকা ছিল না। এবার বাজার সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে বাজারে গোবাদি পশুর দামবাড়তি ,ক্রেতার সংথ্যা অনেক কম। বিষেশজ্ঞদের মতে মানুষের হাতে যেমন টাকা নেই তেমনি পশুর দামও বাড়তি যার ফলে এবার ঈদে মানুষের কোরবানির সংখ্যা কমে যেতে পারে।

    Share on facebook
    Facebook
    Share on twitter
    Twitter
    Share on linkedin
    LinkedIn
    Share on whatsapp
    WhatsApp
    Share on email
    Email